ঢাকা, শুক্রবার, মার্চ ২৯, ২০২৪ | ১৪ চৈত্র ১৪৩০
Logo
logo

মুশফিকের দ্রুততম সেঞ্চুরি, বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড


এনবিএস ওয়েবডেস্ক     প্রকাশিত:  ২০ মার্চ, ২০২৩, ০৬:০৩ পিএম

মুশফিকের দ্রুততম সেঞ্চুরি, বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মুশফিকের দ্রুততম সেঞ্চুরি, বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাত্র ৬০ বলে সেঞ্চুরি করলেন মুশফিক। এর আগে ৬৩ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন সাকিব আল হাসান। ১৪টি চার ও ২টি ছয়ে তার সেঞ্চুরির ইনিংসটি সাজানো ছিল। এর আগে ফিফটি করেছিলেন ৩৩ বলে। পরের ফিফটি আসে মাত্র ২৭ বলে। তার দ্রুততম সেঞ্চুরির দিনে বাংলাদেশ সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড গড়ে। এদিন বাংলাদেশ ৬ উইকেটে ৩৪৯ রান করে। এর আগে প্রথম ওয়ানডেতে বাংলাদেশ তাদের বিপক্ষেই ৩৩৮ রান করেছিল। একদিন বাদেই নিজেদের রেকর্ড নিজেরাই ভাঙল লাল সবুজের দল। ফিফটি করেন লিটন (৭০) ও শান্ত (৭৩)। মাত্র ১ রানের জন্য ফিফটি মিস করেন তাওহীদ হৃদয়। আইরিশদের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন গ্রাহাম হুম।  

একদিনও টিকলো না রেকর্ড। প্রথম ওয়ানডেতে ৩৩৮ রান করে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড গড়েছিল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৪৯ ওভারেই ৩৩৯ রান করে সেই রেকর্ড টপকে যায় লাল সবুজের দল। 

৪৯ রানে হৃদয়ের বিদায় 

অভিষেক ওয়ানডেতে ৮ রানের জন্য পাননি সেঞ্চুরি। একদিন বিরতি দিয়ে হৃদয় এবার আউট হলেন ৪৯ রানে। অ্যাডায়ারের বলে খোঁচা দেন উইকেটের পেছনে। মাত্র ৩৪ বলে ৪টি চার ও ১টি ছয়ে এই রান করেন তরুণ এই ব্যাটসম্যান। তার আউটে ভেঙে যায় মুশফিকের সঙ্গে গড়া মাত্র ৭৮ বলে ১২৮ রানের জুটি। ক্রিজে মুশফিকের সঙ্গী ইয়াসির। 

ঝড়ো ফিফটিতে মুশফিকের ৭ হাজার

ঝড়ো ফিফটিতে মুশফিকের ৭ হাজার রান। আইরিশদের বিপক্ষে দেখা যাচ্ছে পুরোনো মুশফিককে। প্রথম ম্যাচে ফিফটির কাছে গিয়ে ফিরেছেন, দ্বিতীয় ম্যাচে আর এই ভুলটা করেননি। অ্যাডায়ারের শর্ট বলে পয়েন্টে কাট করে ছয় হাঁকিয়ে মাত্র ৩৩ বলে ফিফটির দেখা পান। ফিফটির পরেই কার্টিস ক্যাম্পারকে হাঁটু গেঁড়ে মিড অফে দারুণ এক চারে তৃতীয় বাংলাদেশি হিসেবে ৭ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন। গতকাল সাকিব আল হাসান এই রেকর্ড গড়েছিলেন। এর আগে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে কৃতিত্ব অর্জন করেন তামিম। মুশফিক ফিফটির পর যেন আরও আগ্রাসী। সঙ্গে থাকা হৃদয়ও খেলছেন ঝড়ো ইনিংস। দুজনের জুটি থেকে মাত্র ৬৩ বলে শতারান আসে। ৪৪.২ ওভারে বাংলাদেশ পার করে দলীয় ৩০০ রান। 

মুশফিক-হৃদয়ের ফিফটির জুটিতে এগোচ্ছে বাংলাদেশ

পরপর দুই সেট ব্যাটসম্যান সাকিব আল হাসান-নাজমুল হোসেন শান্তর বিদায়ে কিছুটা ব্যাকফুটে পড়ে বাংলাদেশ। তবে সেটি বুঝতেই দেননি মুশফিকুর রহিম-তাওহীদ হৃদয়। দুই প্রান্তে দুজনে খেলছেন দারুণ। সুযোগ পেলেই হাঁকাচ্ছেন বাউন্ডারি। বলের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রান বাড়ানোর চেষ্টা করছেন। মাত্র ৩৮ বলে দুজনের জুটি থেকে আসে ৫০ রান। 

সাকিব-শান্তর বিদায়ের পর বাংলাদেশের দুইশ


৩৫.৫ ওভারে অ্যাডায়ারকে কাভারে খেলে সিঙ্গেল নেন তাওহীদ হৃদয়। বাংলাদেশ পূর্ণ করে দলীয় ২০০। মুশফিক ২৩ ও হৃদয় ২১ রানে ব্যাট করছেন।